সোনাতলা পিটিআই ডিপিএড ব্যাচ ২০২২-২৩ এর সাহিত্য ও ম্যাগাজিন সম্পাদনা

পরিচিতি মান: ০১

 

পরিচিতি মান: ০২

 

পরিচিতি মান: ০৩

 

পরিচিতি মান: ০৪

 

পরিচিতি মান: ০৫

 

পরিচিতি মান: ০৬

 

পরিচিতি মান: ০৭

 

পরিচিতি মান: ০৮

 

পরিচিতি মান: ০৯

 

পরিচিতি মান: ১০

 

পরিচিতি মান: ১১

 

পরিচিতি মান: ১২

মো: আব্দুল আলীম

ধাঁধা:

পাঁচ বর্ণের নাম যার পিটিআইতে তার অবস্থান,

শেষের তিন বর্ণ বাদ দিলে অন্য জগতে হয় তার বাসস্থান।

 

মো: আব্দুল আলীম

লোচনাপাড়া সরকারি প্রা: বি:

শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ।

 

পরিচিতি মান: ১৩

 

পরিচিতি মান: ১৪

 

নুসরাত জাহান পিংকি

পরিচিতি মান: ১৫

প্রত্যাশিত ভালোবাসা

ভালোবাসা হোক অক্সিজেনের মতন.. যা ছাড়া অস্তিত্ব অসম্ভব।

ভালোবাসা হোক অভিকর্ষের মতন.. অদৃশ্য থাকবে আবার অস্বীকার অসাধ্য।

ভালোবাসা হোক মারিয়ানা ট্রেঞ্জের মতন.. যার গভীরতা পরিমাপ কষ্টসাধ্য।

 

ভালোবাসা হোক বাতাসের মতন সদা ডুবে থাকা অথচ বোঝা যাবে না।

ভালোবাসা হোক হিমালয়ের মতন.. যার শীতলতায় প্রশান্ত হবে মন।

ভালোবাসা হোক ট্রেনের হুইসেলের মতন... দূরে গেলেও রেশ কাটবে না।

 

ভালোবাসা হোক পুষ্পের মতন, সর্বদা সুবাস সৌন্দর্য ছড়ানোর জন্যই যার সৃষ্টি।

ভালোবাসা হোক ভারী ধাতু পারদের মতন.. গাঢ় অনুভূতি আর ভয়ঙ্কর ঘনত্বসম্পন্ন।

ভালোবাসা হোক হাইড্রোজেনের মতন,, নিজে জ্বলবে কিন্তু অন্যকে জ্বলতে দিবেনা।

ভালোবাসা হোক মোমবাতির মতন,, নিজেকে বিলিয়ে চারদিক আলোকিত করাই যার লক্ষ্য।

 

ভালোবাসা হোক সম্প্রদানে চতুর্থী বিভক্তির মতন.. স্বত্ব ত্যাগই যার প্রধান শর্ত।

ভালোবাসা হোক নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধির মতন.. প্রচলিত রীতিনীতি ভেঙে ঢুকে পড়বে অলিন্দে।

ভালোবাসা হোক দ্বন্দ্বহীন, হোক শর্তহীন.. ভালোবাসা থাকুক মায়ার চাদরে.. ভালোবাসা থাকুক প্রতিটি হৃদয়ে।

 

ভালোবাসা থাক পরিবারে ভালোবাসা থাক বন্ধুত্বে ভালোবাসা থাক কর্মস্থলে ভালোবাসা থাক বাণিজ্যে।।

ভালোবাসা হোক বাধাহীন, হোক নিয়ন্ত্রণহীন,, এজন্যই হয়তো হৃদয়টা অনৈচ্ছিক পেশির অধীন।

 

 

পরিচিতি মান: ১৬

 

পরিচিতি মান: ১৭

 

পরিচিতি মান: ১৮

 

পরিচিতি মান: ১৯

 

পরিচিতি মান: ২০

মোছা: মমি আকতার

বাংলার নেতা মুজিব

মোছা: মমি আকতার

মুজিব তুমি জাতির জনক,

তুমিই বাংলার নেতা।

তোমার জন্য পেয়েছি মোরা

মোদের স্বাধীনতা।

দিয়েছ তুমি ৭ ই মার্চের ভাষণ

করেছে তারা যুদ্ধ।

স্বাধীনতার ডাক দিয়েছ তুমি,

করেছ কারাবরণ।

তবুও করনি মাথা নত,

করেছ দেশকে স্বাধীন।

তোমার শিক্ষায় শিক্ষা পেয়ে,

গড়তে চাই দেশ।

তোমার স্বপ্নের বাংলাদেশ।

 

মোছা: মমি আকতার

ভেলাবাড়ী সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়,

সারিয়াকান্দি, বগুড়া।

পরিচিতি মান: ২০

 

 

পরিচিতি মান: ২১

 

পরিচিতি মান: ২২

 

পরিচিতি মান: ২৩

 

পরিচিতি মান: ২৪

 

পরিচিতি মান: ২৫

 

 

 

পরিচিতি মান: ২৬

মোঃ সুলতান মাহমুদ

 

মহাকালের ধারায়

মোঃ সুলতান মাহমুদ

মহাকালের ভেলা মৃদু লয়ে চলছে ভেসে,

গহীন কালের স্রোতে।

অনন্ত অবিরাম ক্লান্তিহীন গতি,

স্তব্ধ মারুতেও‌ নাহি তার স্থিতি।

নিরলস নির্বিঘ্নে ছুটছে সম্মুখপানে,

ভাবের মোহ‌‌ এড়িয়ে প্রতিপ্রাণে।

ছুটছি সে ছন্দে নিয়ত দিগ্বিদিক,

কন্টকে ঘেরা আর অমসৃণ চারিদিক।

 

দিবা স্বপ্নে বিভোর চিত্তের বাটে,

কুয়াশার ঘন ধোঁয়াশা নাহি কাটে।

ঋতুরাজে‌ বৃক্ষশাখে‌ থাকে পত্র -পল্লব সতেজ,

কালের ঘূর্ণিপাকে তা হয় যে নিস্তেজ।

চন্দ্রিমার‌ শুভ্র দ্যুতিতে‌ যে বদন ছিল দীপ্তিমান‌,

কালিমার রেখায় হয়েছে এখন তার অনেকখানি ম্লান।

বসন্তে বসন্তে গিয়েছি কত ক্ষয়ে,

প্রখর সূর্যে কুমড়ো লতা পড়ে যেমনি‌ নুয়ে।

তবে কি মহাকালের অগ্রযাত্রা আমায়,

ঠেলেছে কোনো কুহেলিকা‌য়!

সহসা‌ অন্তঃকরণে বাজল বজ্র ধ্বনি,

যেন কৃষ্ণমেঘে সৃষ্ট তীব্র আলোর ঝলকানি।

নিশির তমসা যায় যে সরে,

নিত্য দিবাকরের সোনালী করে।

বুনো হংস-হংসীরা দলে,

অজানা পথে প্রাণের খোঁজে চলে।

নেই সংশয় আছে প্রত্যয় জুড়ে,

গোধূলিতে তাইতো ফেরে আপন নীড়ে।

এ যেন নয় কোনো অলীক তান,

নিমগ্ন করেছে মোরে গভীর কোনো ধ্যান।

 

চিত্তের অম্বরে দিচ্ছে সদা জ্যোতি,

বিমুখ প্রান্তরে পরে থাকা সহস্র স্মৃতি।

দুর্গম গিরি পেরিয়ে যেতে যে হবে বাগে,

মহাকালের বক্ষে মিশে যাইবার আগে।

 

 

 

 

পরিচিতি মান: ২৭

মোঃ আমিনুল ইসলাম

কবিতা:

মন খারাপের কারণ

মোঃ আমিনুল ইসলাম

 

স্বপ্ন যখন বলে গেল আসবে নতুন ভোরে

মনটা তখন দাঁড়িয়ে ছিল তিন রাস্তার মোড়ে।

একদিকে তার জীবন ছিল বাস্তবেতে ভরা

অন্য দিকে আবেগ ছিল রঙিন স্বপ্নে মোড়া।

আরেক দিকে ছিল শুধুই কর্তব্যের সারি

ভাসবি কোথায় মনরে তুই? সুতোয় বাঁধা তরী।

নিয়ম বেঁধে চলছে জীবন, স্বপ্ন দেখা বারণ,

আগের মত খুঁজিনা আর মন খারাপের কারণ।।

 

মোঃ আমিনুল ইসলাম (কবির)

পরিচিতি মান: ২৭

সহকারী শিক্ষক

পশ্চিম পানাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

কাজিপুর সিরাজগঞ্জ।

 

পরিচিতি মান: ২৮

 

 

মোঃ আশরাফুল আলম

পরিচিতি মান: ২৯

স্বরচিত সনেট

বঙ্গবন্ধুর ভাষণ

ঢাকা, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর,

বরিশাল, খুলনা, নোয়াখালী, কুষ্টিয়া ও ময়মনসিং।

বাংলার দৃষ্টি এপার থেকে ওপারে যায় যতদূর

ম্যান্ডেলা, কেনেডি, চার্চিল, লিংকন বা মার্টিন লুথার কিং।

একটি স্বাধীনতার ভাষণ হল ধ্বনিত, প্রতিধ্বনিত

সে ভাষণ আর কারও নয়, আর কারও অবদান।

জনতার মঞ্চে উক্ত, উদ্গত, অনুরণন, অনুরণিত

রেসকোর্সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।।

­­­

কে রোধে তাহার হুংকার ও বজ্রকণ্ঠ বাণী

মুজিব হলেন বঙ্গবন্ধু,বিশ্ববন্ধু, বিশ্বজোড়া নাম।

মুক্ত হল বাংলা স্বদেশ, পালালো পাকিস্তানি

মুক্তি আছে, দিশা আছে, স্বাধীনতা ও সংগ্রাম

পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, নীল, ভল্গা, ফোরাত, গঙ্গা নদীতীর।

ভাষণ মজলুমের, শাসক-শোষিতের, জনতা ও জাতির।

 

পরিচিতি মান: ৩০

 

পরিচিতি মান: ৩১

 

পরিচিতি মান: ৩২

 

 

মোঃ রাজু মিয়া

পরিচিতি মান: ৩৩

প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য

১) সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করো, মানবিক মূল্যবোধ গড়ো, সকল ধর্মে ভক্তি করো।

২) শেখার প্রতি সর্বদা রাখো ইতিবাচক দৃষ্টি, নন্দিত কল্পনায় করো নতুন কিছু সৃষ্টি।

৩) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দিয়ে সমস্যা করো সমাধা, বিজ্ঞানমনস্কতায় বাড়াও অনুসন্ধিতসা।

৪) ভাষা ও যোগাযোগে চিন্তার করো বিকাশ, অফুরন্ত সম্ভাবনায় নিজেকে করো প্রকাশ।

৫) যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ গাণিতিক ধারণা, সমস্যা সমাধানে করো যৌক্তিক চিন্তা।

৬) সমাজে সুনাগরিক হবে সবাই বলবে very good, অর্জন করতে হবে তাই universal attitude.

৭) জানতে পারবে পথ কোনটা ভালো, কোনটা মন্দ, জীবনে বেছে নেবে তাই সঠিক পথ করে পছন্দ।

৮) ত্যাগী মনোভাবে বাস করবে মিলেমিশে, পরমতসহিষ্ণুরা নেয় অন্যের মত আগে-পিছে।

৯) প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে, হবে আত্মবিশ্বাসী,

১০) নিজের কাজ নিজে করে বুঝবে শ্রমের ডিগনিটি।

১১)ভালোবাসবে প্রকৃতি পরিবেশ ও বিশ্বজগৎ,

১২)জীবনযাপন হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ।

১৩)জাতীয় ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি মুক্তিযুদ্ধ চেতনায় দেশকে ভালোবাসো অতি।।

 

 

 

 

 

পরিচিতি মান: ৩৪

মোছাঃ তাছলিমা খাতুন

পাঠশালা

মোছাঃ তাছলিমা খাতুন

পাঠশালা মোর মায়ের মতো

আদর-সোহাগ করে শত

শাসন-বারণও আছে কত

এই ছোট্ট মায়ের কোলে।

 

পুস্তকের ঐ শব্দাবলী

মনটা আমার রাঙ্গিয়ে তুলি

ছোট্ট প্রাণে শিখায় বুলি

কতনা যতন করে।

 

হেথায় আমার হাতে খড়ি

বড় হওয়ার মন্ত্র পড়ি

পড়া লেখা আর খেলার মাঝে

নতুন জীবন গড়ি।

 

পরিচিতি মান: ৩৫

 

পরিচিতি মান: ৩৬

 

পরিচিতি মান: ৩৭

 

পরিচিতি মান: ৩৮

 

পরিচিতি মান: ৩৯

 

পরিচিতি মান: ৪০

 

পরিচিতি মান: ৪১

 

পরিচিতি মান: ৪২

 

পরিচিতি মান: ৪৩

 

পরিচিতি মান: ৪৪

মোছাঃ রুপিন খাতুন

শৈশব

মোছাঃ রুপিন খাতুন

শৈশবের দিনগুলো মাঝে মাঝে মনে হয়,

কত স্মৃতি জাগে মনে স্কুলের সীমানায়।

পাড়ার সব সাথী মিলে দল বেঁধে ঘুরাঘুরি,

বিকালে খেলার মাঠে ঝাঁক বেঁধে উড়াউড়ি।

হৈ হৈ টৈ টৈ কত মজা হতো যে

বৈশাখে আম বনে ছুটাছুটি কত সে!

দুপুরের গোসলে নেমে হতো কত আড্ডা

গুরুজনের বকাবকি খেতে হতো ডান্ডা!

বন্ধুরা মিলে সব চড়ুই ভাত রাঁধত'

কলা পাতা দিয়ে আবার কুঁড়ে ঘর বাঁধত।

আজো সেই দিনগুলো ফিরে পেতে মন চায়,

বন্ধুরা কে কোথায় নেই আজ পরিচয়!

 

মোছাঃ রুপিন খাতুন

হাওড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সারিয়াকান্দি, বগুড়া।

পরিচিতি মান: ৪৪

 

পরিচিতি মান: ৪৫

 

পরিচিতি মান: ৪৬

 

পরিচিতি মান: ৪৭

 

পরিচিতি মান: ৪৮

মো: আব্দুল জব্বার

শিক্ষকের বন্দনা

মোঃ আব্দুল জব্বার

শিক্ষক মোদের দীক্ষাগুরু শিক্ষা মোদের প্রাণ।

শিক্ষকের মর্যাদা তাই স্মৃতিঅম্লান।

শিক্ষক তুমি কারিগর সবার সুসভ্য জাতি গড়া তাই। তোমার অঙ্গিকার।

শিক্ষক তুমি গুরুজন সবার। সবার আপনজন।

তোমার হাতে তৈরি হবে জাতির বিদ্যাজন।

ধনী-গরীব নাহি কেহ পর।

সকলেই আপন তোমার ভেবো সর্বোপর।

আলোর দিশারী শিক্ষক তুমি নিজ চিন্তা কভু নাহি করি,

জ্ঞানের মশাল জ্বালাও তুমি জ্ঞানের প্রদীপ বাতি।

সাদাসিধে চলন তোমার, দম্ভ নাহি করি ।

বিপদে হই আগুয়ান ডর নাহি করি।

হিংসা বিদ্বেষ কভু নাহি করি, ভেদাভেদ ভুলে তাই মানুষ গড়ি।

গড়িয়ান মহিয়ান তুমি তোমার তরে দেশের সম্মান।

মানুষের সংকট করি নিরসন,

শিক্ষক সবার মাথার মুকুট আজ তাই ভাবে সর্বজন।

 

 

পরিচিতি মান: ৪৯

 

 

 

পরিচিতি মান: ৫০

মো:মামুনুর রশিদ

 

বিদ্রোহী মানবসত্তা আমি দূর্বার আমি নৈর্ঋত আমি অদম্য গতিতে ভেসে আসা এক প্রলয়ংকারী। আমি শোষণ শাসনের বিরুদ্ধে এক অগ্নগিরির দাবানল।

আমি সমাজের প্রচলিত সকল কুসংস্কারের এক বিরুদ্ধবাদ।

 আমি মরিচিকাকে দূরে ঠেলে নতুন গড়ার এক কারিগর।

 

আমি দূর্মর আমি আতংক আমি প্রচলিত নিয়মের এক ঘোর বিরোধী।

আমি জীর্ণ ঘুনে ধরে পৃথিবীকে ঢেলে সাজাতে এক বিদ্রোহী মানবসত্তা।

যেখান অপসংস্কৃতি, নৈরাজ্যের বেড়াজালে আবদ্ধ সবকিছু।

যেখানে সত্যের কবর রচিত হয়, মিথ্যার জয়জয়কার দ্বারা।

এসবের বিরুদ্ধে আমি এক সংগ্রামী চেতনা।

আমি এক অবিনাশী সু'ললিত সুর, আমি অসুরের বিরুদ্ধে এক তাণ্ডবলীলা।

আমি বসন্তের ক্লান্তহীন সমীর, আমি নববধূর এলোকেশের বেণী।

আমি রাখালের হাতের বাঁশের বাঁশরী।

আমি কিশোরীর নিক্বণের ধ্বনি।

 

আমি বৃষ্টিস্নাত শস্যের ক্ষেত, যেখানে সূর্যের কিরণ সহসা টিকরিয়ে পড়ে।

আমি তটিনীর মতো চির বহমান, যে একেবেঁকে চলে মিশেছে সায়রের বুকে।

আমি চিরযৌবনা আমি অগ্নিস্নাত এক দূর্গম গিরি, আমি মৃত্যুঞ্জয়ী,

আমি শ্বাপদসংকুলকে মাড়িয়ে চলা এক বীর।

 আমি নিরন্তন ছুটে চলা এক অশ্বরোহী।

আমি আমার আমিত্বকে ধ্বংস করার এক দৃঢ় প্রত্যয়ী।

আমি অম্লান আমি নশ্বর আমি নতুন কৃষ্টি,

আমি ক্ষয়ে যাওয়া বখে যাওয়া তরুণের জন্য এক অনবদ্য সৃষ্টি।

 

পরিচিতি মান: ৫১

 

 

পরিচিতি মান: ৫২

মোঃ রাশেদ মাহমুদ

 

বহুদুরে

যাবো আজ বহদুরে

ঠিক সময়ে

হয়ত কাক ডাকা ভোরে

নয়ত দিবাকরের

সোনালী ঊষা ছড়ানোর আগে।

তৃষ্ণা যে মেটে না

গাড়িতো আসে না

কোথায় কি এলো মেলো

অবশেষে গাড়ি

এলো ভাই এলো।

গাড়ি এলো পূর্ব দিগন্তের রবি

বন-বাদাড়,মাঠ-ঘাট

পেঁরিয়ে আমাদেরই

সন্নিকটে।

যাবো ভাই যাবো

আজ বহুদুরে

যেখানে পলাশ, কৃষ্ণচূড়া

হরেক রকমের

বাহারি ফুলের মেলা।

আজ যাবো ভাই যাবো

যেখানে আকাশ-মাটি

একসাথে মিশে গেছে

আর কেউ যেন বলবে

কে তোমরা বহদুরে?

 

 

 

আমাদের খোকা

মোঃ রাশেদ মাহমুদ

 

টুঙ্গি পাড়ার ছোট্ট খোকা গিমাডাঙ্গার ছাত্র,

বাইগার নদীর পাড়ে খোকা খেলেছে দিবা-রাত্র।

ছোট্ট বেলায় খোকার মনে বাজলো বিষের বীণ,

সব যাতনা করবে বিনাশ খোকার অনেক ঋণ।

খোকার এখন কিশোর বেলা স্বপ্ন গুলোও বেশ,

গরীব দুখীর সাথে খোকা করছে সমাবেশ।

খোকা এখন তরুণ যুবক উদ্দীপনা মনে,

সমাজ সেবায় পাকা খোকা রাষ্ট্রের সেবা করে।

খোকা এখন বঙ্গবন্ধু দেশ ভাবনা বুকে,

অগ্নিবীণা বাজায় খোকা ঐতিহাসিক ভাষণে।

খোকা মোদের রাষ্ট্র নায়ক বিশ্বজোড়া খ্যাতি,

স্বাধীন দেশের খোকা হলো বাংলাদেশের জ্যোঁতি।

 

পরিচিতি মান: ৫৩

 

পরিচিতি মান: ৫৪

 

পরিচিতি মান: ৫৫

 

পরিচিতি মান: ৫৬

 

পরিচিতি মান: ৫৭

 

পরিচিতি মান: ৫৮

 

পরিচিতি মান: ৫৯

 

পরিচিতি মান: ৬০

 

পরিচিতি মান: ৬১

পরিচিতি মান: ৬২

 

পরিচিতি মান: ৬৩

 

পরিচিতি মান: ৬৪

মোঃ উজ্জল হাসান

 

যত্নে-রত্ন

মোঃ উজ্জল হাসান

যত্নের আশায় জীবন যুদ্ধ

যত্নেই জীবন জয়ী হয়।

যত্নের আশায় হবু স্বামী

নববধূর অপেক্ষায়।

যত্নের আশায় মাতৃগর্ভে

অনাগতের বৃদ্ধি পায়।

যত্নের আশায় প্রবীণ বাবা

নবীন ছেলের রত্ন হয়।

 

সহকারী শিক্ষক

চৌবাড়ীয়া টোকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ।

 

 

 

পরিচিতি মান: ৬৫

শ্রী পলাশ কুমার দাস

কৌতুক-১। * অংক ও বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষায় বল্টু ১০০

তে ০০০ পেয়েছে।

সে চিন্তা করছে তার উত্তর গুলোর ভুল কোথায় ছিল।

প্রশ্ন এসেছে এরকম-

সবচেয়ে ছোট সংখ্যাগুলোতে টিকচিহ্ন দাও।

সে উত্তর দিয়েছে এরকম-

১. ‌১৮, ২২, ১৩

২. ৩০, ৪৫, ৩৬

৩.‌ ১৭, ২৩, ১৫

আবার ব্যাকরণ পরীক্ষায় উত্তর দিয়েছে এরকম

বাগধারা-

আকাশ ভেঙে পড়া = কেয়ামত।

অগাধ/গভীর জলের মাছ= তিমি।

অন্ধকার দেখা= লোডশেডিং বা কানা।

আমতা আমতা করা = তোতলা।

নয় - ছয় = তিন।

 

কৌতুক-২। * স্বামী স্ত্রীর কথোপকথন-

স্ত্রী : হ্যাঁ গো.... তুমি মারা গেলে ওপারে গিয়ে তোমার সাথে কার দেখা হবে?

স্বামী : (একটু রেগে গিয়ে) আমার হুরের সাথে দেখা হবে।

স্ত্রী : আর আমি যদি মারা যাই, তাহলে আমার কার সাথে দেখা হবে?

স্বামী : (আরও রেগে গিয়ে) তোমার একটা বাঁদরের সাথে দেখা হবে।

স্ত্রী : (ঠোঁট বেঁকিয়ে) এটা ঠিক নয়.... তোমার বেলায় এখানেও হুর ওখানেও হুর, আর আমার বেলায় এখানেও বাঁদর ওখানেও বাঁদর....

 

কৌতুক-৩। * এক ক্রেতা ও এক দোকানদারের কথোপকথন:

ক্রেতা : একটা পান দাওতো।

দোকানদার : কী দিয়ে খাবেন?

ক্রেতা : মুখ দিয়ে খাবো।

দোকানদার : না মানে, কিভাবে খাবেন?

ক্রেতা : চিবিয়ে চিবিয়ে খাবো।

দোকানদার : আরে তা না, বলছি আপনি কি খান?

ক্রেতা : আমি খান হতে যাবো কেন, আমিতো আসিফ রহমান।

দোকানদার : আরে বলছি সাথে কি খান?

ক্রেতা : ও.... সাথে আমার বন্ধু আকরাম খান।

 

শ্রী পলাশ কুমার দাস

সহকারী শিক্ষক,

মহিচরণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সোনাতলা, বগুড়া।

 

 

পরিচিতি মান: ৬৬

 

পরিচিতি মান: ৬৭

মোঃ শরিফুল ইসলাম

"উপদেশ"

মোঃ শরিফুল ইসলাম

এমন কিছু করোনা যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙ্গুল ওঠে।

বয়স, শিক্ষা, পদ এবং পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কখনও কাউকে ছোট করে দেখোনা। নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে।

তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নাই। কিন্তু তোমার ব্যবহারে দেখা যাবে তোমার পরিবার কোথায় আছে।

সব সময় ভদ্র ও নম্র ভাবে চলো এবং কথা বলো। কিন্তু অন্যায়ের সাথে আপোষ করোনা।

কখনো মার কথা শুনে বউকে এবং বউয়ের কথা শুনে মা'কে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিও না। কাউকে ফেলতে পারবে না।

বড় হবার জন্য নয়, মানুষ হবার জন্য চেষ্টা করো।

 

 

পরিচিতি মান: ৬৮

 

পরিচিতি মান: ৬৯

 

পরিচিতি মান: ৭০

 

পরিচিতি মান: ৭১

 

 

পরিচিতি মান: ৭২

 

পরিচিতি মান: ৭৩

 

 

পরিচিতি মান: ৭৪

সাদিয়া রাহাত

আমরা শিশু

সাদিয়া রাহাত

 

আমরা শিশু নবপল্লব রক্তে মাংসে গড়া।

রয়েছে মোদের কোমল হৃদয় অনেক স্বপ্নে ভরা।

স্বপ্ন মোদের আকাশ ছোঁয়ার উড়তে চাওয়া পাখির মতো।

দিগন্তের সীমা পেরোব বুকে নিয়ে স্বপ্ন শত।

দেখবে মোদের সমচোখে করো না অবহেলা।

নব পৃথিবী গড়তে মোরা ভাসাব নতুন স্বপ্ন ভেলা।

 

 

পরিচিতি মান: ৭৫

 

পরিচিতি মান: ৭৬

 

 

 

 

 

 

 

 

পরিচিতি মান: ৭৭

মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ

 

পিটিআই সোনাতলা

মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ

 

সোনার দেশের সোনার ছেলে

এলো সোনাতলা,

সোনার পরশে স্বর্ণালী হোক

সোনাদের পথচলা।

শোনায়, পড়ায় সোনার ছেলে

হচ্ছে পাকা সোনা,

সোনালী আলোয় পূর্ণ হবে

মনের কোনা কোনা।

সোনার ছেলের লক্ষ্য হলো

সোনার মানুষ গড়া,

সোনামনির আগামী হবে

সোনা দিয়ে মোড়া।

প্রশিক্ষণে সমৃদ্ধ হোক

আগামীর পথচলা,

সোনালী আভায় উদ্ভাসিত আজ

পিটিআই সোনাতলা।।     

 

 

পরিচিতি মান: ৭৮

 

পরিচিতি মান: ৭৯

 

পরিচিতি মান: ৮০

 

পরিচিতি মান: ৮১

 

পরিচিতি মান: ৮২

 

পরিচিতি মান: ৮৩

 

পরিচিতি মান: ৮৪

 


পরিচিতি মান: ৮৫

 

পরিচিতি মান: ৮৬

 

 

 

পরিচিতি মান: ৮৭

মা

মোঃ মাহমুদুল হক

 

   'মা'

ছোট্ট একটি শব্দ কিন্তু এর অর্থ গভীর,

বড় অমূল্যধন কয়জনা তারে চিনি।

বড় মমতাময়ী সর্বগুণেগুণী,

জীবন ভরে রাখলে মাথায় তবুও থাকবো ঋণী।

'মা'

তোমার দুগ্ধে পুষ্ট হয়ে হয়েছি মহাজ্ঞানী,

তুমি যে তাই আমার নয়নের মণি।

তুমি না থাকলে দেখতাম না পৃথিবীর মুখ,

তোমার আঁচল তলেই লুকানো যে আমার সুখ।

 'মা'

তোমার ঐ মুখ দেখে প্রাণে জাগায় হাসি,

ধন্য আমি তোমায় বড় ভালোবাসি।

দেহের প্রতি উপশিরায় তাঁরই রক্ত ধারা,

বিশ্বজয়ী হয় নাই কেউ মায়ের দোয়া ছাড়া।

 

মোঃ মাহমুদুল হক

সয়দাবাদ গাছাবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সিরাজগঞ্জ সদর,সিরাজগঞ্জ।

 

 

 

 

 

 

 

পরিচিতি মান: ৮৮

ষোল আনার জীবন

মোঃ আমিনুল ইসলাম

জন্ম দিয়ে শুরু আমার ষোল আনার জীবন,

সকল আনাই শেষ হবে যখন হবে মরণ।

এক আনাতে জীবন শুরু দুই আনাতে হাঁটা

তিন আনাতে স্কুলেতে চারে যোগ্য বেটা।

পাঁচ ছয়ে কলেজেতে উড়ু উড়ু মন,

সাতে আটে উপলব্ধি কামাতে হবে ধন।

নয় দশ কর্ম জীবনে একটু একটু চলা,

এগারোতে সাহস করে বিয়ের কথা বলা।

বারোটা আর না বলিলাম শূন্য থাকুক পাতা,

লেখার আগেই ইতি হলো আমার জীবন খাতা।

ষোল আনার জীবন থেকে বারো আনার ইতি

বাকী থাকল চার আনা মৃত্যু দিয়ে স্মৃতি।

 

মোঃ আমিনুল ইসলাম

চর বয়রা হরিনারায়ণ পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ।

 

পরিচিতি মান: ৮৯

 

পরিচিতি মান: ৯০

 

পরিচিতি মান: ৯১

 

পরিচিতি মান: ৯২

 

পরিচিতি মান: ৯৩

 

পরিচিতি মান: ৯৪

 

পরিচিতি মান: ৯৫

 

পরিচিতি মান: ৯৬

 

পরিচিতি মান: ৯৭

 

পরিচিতি মান: ৯৮

আদর্শ শিক্ষক

মোঃ আব্দুল্লাহ হোসেন সেখ

 

অসংখ্য শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণে ব্যস্ত

একজন আনন্দময়ী আদর্শ শিক্ষক।

আদর্শ শিক্ষক পরিশ্রমী ও নৈতিকতাবোধ সম্পুর্ণ বলে

যথাসময়ে সঠিক পাঠদানে নেই কোনো অলসতা।

শিক্ষা অফিসারদের তদারকিতে নয়

সে কাজ করে মনুষ্যত্বের তাড়নায়।

অন্যায়ে নেই কোনো সমঝোতা

সত্য ও ন্যায়ে সে অটল।

আদর্শ শিক্ষকের জ্ঞানের আলোয়

উপকৃত হতে পারে সকলেই।

আদর্শ শিক্ষকের নেই কোন উচ্চাকাঙ্খা

জীবন অতিবাহিত করে শান্তিপূর্ণ ও সরলতায়।

দুকাল ভাল হবে যদি হতে পারো আদর্শ শিক্ষক।

 

মোঃ আব্দুল্লাহ হোসেন সেখ

বেজগাঁতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ

পরিচিতি মান: ৯৯

 

পরিচিতি মান: ১০০

 

পরিচিতি মান: ১০১

 

পরিচিতি মান: ১০২

এই তো জীবন

মোঃ আব্দুর রহিম (রতন)

মোবাইলে ফেসবুকে,

সারা দিন থাকি ঝুঁকে।

ছবি তার করে জুম,

রাত কাটে নির্ ঘুম।

ছবি তার কতো ভালো!

তাই তো বন্ধু হলো।

বাকি নাই কিছু তার,

আমাকে তো বোঝাবার।

দিন যায় দিন আসে,

বলে তো সে ভালোবাসে।

ভালো চায় মোর যারা,

সবাই বললো তারা।

দেখে শুনে এক দিন,

ভালো করে খোঁজ নিন।

নিয়ে খোঁজ দেখি ভাই,

সে তো মোর পাশে নাই।

কী করে এমন হয়!

সে শুধু আমার নয়।

তোমাকে আমাকে ভুলে,

থাকে সে ছন্দ তালে।

সব কিছু মুছে যায়,

সব কিছু মিছে হয়।

কতো কিছু সুন্দর!

চিরকাল নাহি রয়।

সময়ের সব দেখা,

হয়ে যায় সব ফাঁকা।

জীবনের সব বাসি,

হয়ে যায় টকটক।

যেন জীবন নয়,

সব যেন টিকটক।

 

মোঃ আব্দুর রহিম (রতন)

সহকারী শিক্ষক,

নান্দিনার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সারিয়াকান্দি, বগুড়া

 

পরিচিতি মান: ১০৩

 

 

মোঃ ইমরান হোসেন

পরিচিতি মান: ১০৪

স্বাধীনতা মানে মায়ের শেখানো বুলি

স্বাধীনতা মানে ভাইয়ের কাছে বোনের আবদারগুলি

স্বাধীনতা মানে স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারার সুখ

স্বাধীনতা মানে পরের কল্যাণে সর্বদা নিবেদিত হাসিমুখ ।

 

স্বাধীনতা মানে আমাকে নিয়ে বাবার স্বপ্নগুলি

স্বাধীনতা মানে বোনের জন্য ভাইয়ের কেনা লাল ফিতে গুলি

স্বাধীনতা মানে ইচ্ছেমত উড়বার অধিকার

স্বাধীনতা মানে গরিব দুখীদের বেঁচে থাকার আবদার ।

 

স্বাধীনতা মানে দু’বেলা দু’মুঠো ভাত

স্বাধীনতা মানে নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে নীড়ে ফেরার অধিকার

স্বাধীনতা মানে স্বাধীনভাবে লিখতে পারার সুখ

স্বাধীনতা মানে মানবতার গানে তোলা সুর-সুমধুর ।

 

স্বাধীনতা মানে মেধাবীদের সঠিক মূল্যায়ন

স্বাধীনতা মানে অধিকারহারাদের সাথে নয়কো প্রহসন

স্বাধীনতা মানে এক তর্জনীর গর্জন

স্বাধীনতা মানে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এই দেশ অর্জন

 

স্বাধীনতা মানে  জাতি হিসেবে সুযোগ এক হওয়ার

স্বাধীনতা মানে কাঁধে কাধ-, হাতে- হাত মিলিয়ে সময় দেশ গড়ার

স্বাধীনতা মানে ঐক্যবদ্ধ, দৃঢ়, পাহাড়সম ভ্রাতৃত্ব

স্বাধীনতা মানে দিশেহারা, অত্যাচারিত, মজলুমদের সঠিক নেতৃত্ব ।

 

পরিচিতি মান: ১০৫

 

পরিচিতি মান: ১০৬

 

পরিচিতি মান: ১০৭

 

 

পরিচিতি মান: ১০৮

মোছা: তাছলিমা ইয়াছমিন

নব বর্ষ

মোছা: তাছলিমা ইয়াছমিন

এসেছিলে নব সাজে বসন্ত ঋতুরাজে ।

বিদায় দিয়ে গেলে চারিদিকে কত সাজে ।

মাধবীর মালতীর কবরীর সমীরণ।

ভ্রমরেরা গান গায় জুঁই শাখে গুণগুণ।।

ঢাক-ঢোল, তাল-খোল বাজিতেছে তালে তালে,

নেচে-গেয়ে, হেলে-দুলে কামার, কুমোর, তাঁতি, জেলে

নাচে মন নাচে প্রাণ, সুখে নাচে তা ধিন্ ধিন্,

রুখ জুলুম, রুখ জালেম, বাজাও বৈশাখী বীণ।

­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­­বিষাদ ভুলে হৃদয় খুলে মাতি আজি হর্ষে

স্বাগতম, সুস্বাগতম বাংলা নববর্ষে।

 

মোছা: তাছলিমা ইয়াছমিন

রামেশ্বরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

গাবতলী, বগুড়া।

পরিচিতি মান: ১০৮

 

পরিচিতি মান: ১০৯

 

পরিচিতি মান: ১১০

 

পরিচিতি মান: ১১১

 

পরিচিতি মান: ১১২

 

পরিচিতি মান: ১১৩

 

 

পরিচিতি মান: ১১৪

 

 

পরিচিতি মান: ১১৫

 

 

পরিচিতি মান: ১১৬

শামীমা আক্তার

 

ভাঙ্গা ডানার বিহঙ্গ

শামীমা আক্তার

দৃষ্টি যায় যতদূরে দিগন্ত জুরে নীলাকাশে

মুক্তবিহঙ্গ ছুটে চলেছে দূরন্ত গতিতে নিরোলসে;

ছিল মনে স্বচ্ছতার শুভ্র মেঘ ঢাকায়

সরিয়ে তা ধরায় ভেসে যেত সকল কালিমাহীনতায়।

 

জগতে সকল সরলতায় ও বিশ্বাসে

হেসেছিল কোনোকালে মনের অজান্তে ভুলেভরা কোনো দুঃস্বপ্নে

মনের মহাকাশের কৃষ্ণগহ্বরের গভীরের কৃষ্ণতায়

ভেঙ্গেছে ডানা তার নির্দয়কে এরিয়ে চলায়।

 

তবুও বারে বারে ফিরে এসেছে সে যেন কোন মায়ার আশায়

ভেঙ্গেছে তা ধীরে ধীরে  নিরাশার নিঃস্ব ভেলায়;

মহাকালের নিষ্ঠুর চক্রবাকে ঘুরতে ঘুরতে শেষে

হঠাৎ থেমে গেল নিঃশ্বাস তার নির্বিশেষে

হারিয়ে গেল কোথায় অসহায় সময়ের ধোকায়

নৃশংসতার আড়ালে মুক্ত বিহঙ্গ উড়েছে ভাঙ্গা ডানায়

তবুও কালের করাল গ্রাসে হেরেছে সে শেষ আশায়

মুক্ত বিহঙ্গের ভালোবাসায়।

 

শামীমা আক্তার

পারখাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সিরাজগঞ্জ সদর,

সিরাজগঞ্জ।

পরিচিতিমান: ১১৬

 

 

 

 

 

 

ক্ষণকাল

শামীমা আক্তার

এর মাঝেই লুকিয়ে থাকা সুভ্র আর সজীব সকাল

যাকিনা অসীম আকাশের শেষ সীমানা

এ শুধুই সীমাবদ্ধ এক মুহূর্তের ঘুর্নিবার

সেখানেই হয়েছে শেষ যেখানে ছিল শুরু তার,

ক্ষণকাল তুমি দিয়েছিলে যে আলো আলেয়ার

আজো তা মনে দপদপে লেলিহান শীখা আগুনের দেদিপ্যমান

যে জীবনের পিয়াসা মিটিয়েছিলে ক্ষণকালের তরে

হারিয়ে গেছে যে আবার কোন মরিচীকার আগমনে

পূর্ণাঙ্গ কোন মানবীর ছিল শুধু খোজ তারি

হারালো যে দুঃস্বপ্নের অন্তরালে জীবন জুয়ায়।

আজো খুজছি তোমায় ক্ষণকাল দেবেনা কি দেখা।

নাকি শেষ তোমার শুরুর পরেই আজকের অবকাশ,

যে তোমায় চেনে সেই তো জানে মূল্য তোমার

নির্বোধ কি আর বোঝে কেন জীবনের বিনিময়ে

জীবন দান

বিদায় ক্ষণকাল।

 

শামীমা আক্তার

পারখাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,

সিরাজগঞ্জ সদর,

সিরাজগঞ্জ।

পরিচিতিমান: ১১৬

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ক্ষণকাল (বিরামচিহ্নযোগে)

শামীমা আক্তার

এর মাঝেই লুকিয়ে থাকা সুভ্র আর সজীব সকাল,

সাকিনা অসীম আকাশের শেষ সীমানা।

এ শুধুই সীমাবদ্ধ এক মুহূর্তের ঘুর্নিবার,

সেখানেই হয়েছে শেষ যেখানে ছিল শুরু তার।

ক্ষণকাল, তুমি দিয়েছিলা যে আলো; আলেয়ার,

আজো তা মনে দপদপে লেলিহান শীখা আগুনের দেদিপ্যমান।

যে জীবনের পিয়াসা মিটিয়েছিলে ক্ষণকালের তরে,

হারিয়ে গেছে যে আবার কোন মরিচীকার আগমনে,

পূর্ণাঙ্গ কোন মানবীর ছিল শুধু খোজ তারি

হারালো যে দুঃস্বপ্নের অন্তরালে জীবন জুয়ায়।

আজো খুজছি তোমায়, ক্ষণকাল, দেবেনা কি দেখা?

নাকি শেষ তোমার শুরুর পরেই আজকের অবকাশ?

যে তোমায় চেনে সেই তো জানে মূল্য তোমার,

নির্বোধ কি আর বোঝে কেন জীবনের বিনিময়ে

জীবন দান।

বিদায় ক্ষণকাল।।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সুপারিনটেনডেন্ট মহোদয়ের বাণী:

 

সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট মো: নাদিম আলী স্যারের বাণী:

 

সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট মো: নাদিম আলী স্যারের বাণী:

 

সহকারী সুপার মিরাজ স্যারের বাণী:

 

আবুল কাশেম স্যারের বাণী

 

সালাউদ্দীন স্যারের বাণী:

 

হারুন অর রশিদ স্যারের বাণী:

 

মুন্জুরুল মোর্শেদ স্যারের বাণী:

 

 

বিশেষ রচনা:

 

 

 

কবিতা:

 

 

 

 

 

 

 

কৌতুক

 

 

 

 

কুইজ

 

 

 

 

ধাঁধা

 

 

 

 

শব্দ ধাঁধা

 

 

 

বিশেষ সাক্ষাৎকার:

 

মোসাম্মৎ নার্গিস আখতার:

সুপারিনটেনডেন্ট,

পি.টি.আই, সোনাতলা, বগুড়া।

 

 

 

 

মোঃ নাদিম আলী

সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট,

পি.টি.আই, সোনাতলা, বগুড়া।

 


Comments

Popular posts from this blog

কেস স্টাডি- প্রাক প্রাথমিক শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর শ্রেণিতে কান্নাকাটি করার কারণ অনুসন্ধান ও প্রতিকারের উপায় নিরূপন।